Third person তৃতীয় বেকতি।

 

Third person তৃতীয় বেকতি

Third person,

তৃতীয় বেকতি

আমাদের সবার জিবনে ভালো খারাপ মিলিয়ে ঐ জীবন চলে থাকে।

তার মাঝে আজ একটা খারাপ দিক নিয়ে আলোচনা করব । আমাদের সমাজে বর্তমানে সম্পর্ক ভাঙ্গার একটা মূল কারণ হচ্ছে তৃতীয় বেকতি ।

আমাদের সম্পর্ক নষ্ট হয় অনেক কাছের মানুষের জন্য , বন্ধু, বান্ধবী, বেস্ট ফ্রেন্ড ,কাছের মানুষ ,আর অনেকেই ।

ছোট খাটো ঝগড়া, অনেক কিছু ক্ষতি করে থাকে এমন কি একটা সম্পর্কে শেষ পর্যন্ত ক্ষতি করতে থাকেন তারা , তৃতীয় বেকতি আপনার সম্পর্কে অনেকটাই কাল সাপের মত হয়ে আসবে ‌। প্রথমে আপনার উপকার করবে।

কিন্তু দিনে দিনে উপকার না করে ক্ষতি করবে । ঠাট পার্সন খানিকটা হলোদের মতো যেখানে লাগে সেই খানেই রং লাগে ।

একটা গল্প বলি ।

একটা ছেলে একটা মেয়ে দু দুজন দুজনকে অনেক ভালোবাসে ,২ বছর এর বেশি তাদের সম্পর্ক ।

খানিকটা চাঁদ তাঁরার মতো ,একজন আরেক জনকে না দেখলে কান্না করত প্রতি রাতেই , ছেলেটা বেশি দুর্বল ছিল মেয়েটার জন্য । মেয়ে টা এমনি ছিল ।

তাদের ভালোবাসা যেন হার মানাত -লাইলি মজনু,শিরি ফরহাদ কেও । দিন যাই ভারতে থাকে ভোলোবাসা , সাথে ভয় হারানোর । তাদের ভালোবাসা এমন ছিলো যা বলে বা লিখে বোঝাতে পারবো না ।

ছেলে টা গরিব ছিল , মেয়ে টা একটু বড় বাড়ির মেয়ে ছিল । ছেলে টা অনেক বার মেয়ে টা কে বলেছিল

,আমি গরিব তুমার বাসায় মেনে নিবে , মেয়ে টা হেসে উত্তর দেয় , আমি তো তর চেয়ে বড় বাড়ির না , কারণ তর বাড়ি ত আমার বাড়ি , আমি ও তর মতো গরিব ।

একদিন মেয়েটা বাসায় অনেক বড় একটা সমস্যা হয় , ছেলেটার বিষয়ে জানা জানি হয় , মাঝে অনেক কিছুই , লিখে বোঝাতে পারবো না ।

কিছু দিন পরে ছেলেটাকে মেয়েটার মা আসতে বলে ।

আসার পর যা তা বলে অপমান করে , গরিব ছোট লোক ,ছেচরা,তর বাবা কি আছে এয় সব কিছু ।

এক পর্যায়ে ছেলে টা মেয়ের মার পায়ে ধরে কান্না করত থাকে ,আর বলে আমাকে একটা সুযোগ দেন আমি অনেক টাকার মালিক হব পরে আপনার মেয়েকে বিয়ে করব ।

আর যদি না পারি তাহলে কোনো দাবি থাকবে না আপনার মেয়ের উপরে । ২ বছর সময় চাইছিল । অনেক কিছুর পরে একটা সুযোগ পায়ে কাজে নেমে পরেছিল , তখন প্রতি দিন তাদের অনেক কথা হতো ফোনে । ছেলে টা উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করছিল ।মাঝে একদিন তার বাবা -বড় ভাই দের কাছে অনেক অপমানিত হতে হয় । তাতেও হাল ছাড়েননি । চলতে থাকে প্রায় ৩ মাস সামনে তাদের পরিক্ষা । হঠাৎ একদিন একটা ছোট বিষয় নিয়ে মেয়েটাকে বকাঝকা করে , আবার মাপ ও চাই ।

এমন অনেক ঝগড়া তাদের মাঝে হয়ে থাকে , ভালোবাসা বলে কথা ঝগড়া না থাকলে কি হয় ।

ঝগড়া করে করে, আবার একসাথে হয়ে যেতো । কিন্তু ঐ দিন আর কোনো Sorry টরির কাজে আসেনি ,এক পর্যায়ে মেয়েটা বলে আমার তো বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে, তুই আর ফোন দিছ না, বিরক্ত করিস না । অনেক কান্না করতে লাগলো ছেলেটা কিছু করার নাই মেয়ের মার সাথে ও যোগাযোগ করতে পারছে না ।

গেলো ৪ দিন তাদের ঝগড়া । তখন ছেলেটা মনে মনে ভাবছিল যে আমার সেটা আমার ঐ থাকবে।

দেই না তাকে মুক্ত করে ।

তখনও বিশাষ করতে পারে নি মেয়েটার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে । কিন্তু ছেলেটা ভেবে নিয়েছিল যেটা আমার সেটা আমার ঐ থাকবে। তখন থেকে আর জোর করে কথা বলার চেষ্টা করে না , তার পরেও মাঝে মধ্যে ফোন দিয়েন বিরক্ত করতো । আসলে মেয়েটার বিয়ে ঠিক হয় নি ,

অন্য রকম না ,

হে মেয়েটা বিয়ে ঠিক হয় নি । এটা ছিল ঠাট পার্সন নামক কোনো একটা মানুষের কাজ মেয়েটার বেস্ট ফ্রেন্ড , নাম: চম্পা। এক সময় দুজনের অনেক উপকার করতো এয় মেয়েটার সাথে পরিচয় ৩ মাস ধরে । ৩ মাসে অনেক উপকার করেছিল কিন্তু সম্পর্ক নষ্ট করাটাই ছিল মূল উদ্দেশ্য । মেয়েটাকে বলে ছিল ছেলে টা কে পরিক্ষা করতে তাও একটা বাজে কাজ করে । কিছু দিন পরে জানতে পারে ছেলে টা কিন্তু কিছু বলিনি , কারণ যে কিনা ২ দিনের সম্পর্কের জন্য ২ বছরের সম্পর্ক ভোলে যাই সে কত কি না করতে পারবে । ছেলেটা এক সময় কষ্ট পেত আজ আর পাই না । আর মেয়ে টা মনে হয় ভালো নেই ।

এটা ছিল আমার কাছের একটা বন্ধু জিবনে ঘটে যাওয়া ঘটনার । এটার বিচার আল্লাহ কাছেই দিলাম ওনি বিচার করবে ইনশাআল্লাহ।

এয় ভাবেই তৃতীয় বেকতি আপনার সম্পর্ক নষ্ট করতে আসবে । তাদের কে দেখলে চিনতে ও পারবেন না, যে তারা বেইমান , তারা আপনার ক্ষতি চাই । তাদের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন জীবনে ভালো থাকতে পারবে । আর কথা বাড়ালাম না । সবাই ভালো থাকবেন । আমার বন্ধু টার জন্য দুয়া রয়লো ।

আপনাদের জন্য দোয়া করি ।

ভোল করে থাকলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন ।

আমাদের সবার জিবনে ভালো খারাপ মিলিয়ে ঐ জীবন চলে থাকে।

তার মাঝে আজ একটা খারাপ দিক নিয়ে আলোচনা করব । আমাদের সমাজে বর্তমানে সম্পর্ক ভাঙ্গার একটা মূল কারণ হচ্ছে তৃতীয় বেকতি ।

আমাদের সম্পর্ক নষ্ট হয় অনেক কাছের মানুষের জন্য , বন্ধু, বান্ধবী, বেস্ট ফ্রেন্ড ,কাছের মানুষ ,আর অনেকেই ।

ছোট খাটো ঝগড়া, অনেক কিছু ক্ষতি করে থাকে এমন কি একটা সম্পর্কে শেষ পর্যন্ত ক্ষতি করতে থাকেন তারা , তৃতীয় বেকতি আপনার সম্পর্কে অনেকটাই কাল সাপের মত হয়ে আসবে ‌। প্রথমে আপনার উপকার করবে।

কিন্তু দিনে দিনে উপকার না করে ক্ষতি করবে । ঠাট পার্সন খানিকটা হলোদের মতো যেখানে লাগে সেই খানেই রং লাগে ।

একটা গল্প বলি ।

একটা ছেলে একটা মেয়ে দু দুজন দুজনকে অনেক ভালোবাসে ,২ বছর এর বেশি তাদের সম্পর্ক ।

খানিকটা চাঁদ তাঁরার মতো ,একজন আরেক জনকে না দেখলে কান্না করত প্রতি রাতেই , ছেলেটা বেশি দুর্বল ছিল মেয়েটার জন্য । মেয়ে টা এমনি ছিল ।

তাদের ভালোবাসা যেন হার মানাত -লাইলি মজনু,শিরি ফরহাদ কেও । দিন যাই ভারতে থাকে ভোলোবাসা , সাথে ভয় হারানোর । তাদের ভালোবাসা এমন ছিলো যা বলে বা লিখে বোঝাতে পারবো না ।

ছেলে টা গরিব ছিল , মেয়ে টা একটু বড় বাড়ির মেয়ে ছিল । ছেলে টা অনেক বার মেয়ে টা কে বলেছিল

,আমি গরিব তুমার বাসায় মেনে নিবে , মেয়ে টা হেসে উত্তর দেয় , আমি তো তর চেয়ে বড় বাড়ির না , কারণ তর বাড়ি ত আমার বাড়ি , আমি ও তর মতো গরিব ।

একদিন মেয়েটা বাসায় অনেক বড় একটা সমস্যা হয় , ছেলেটার বিষয়ে জানা জানি হয় , মাঝে অনেক কিছুই , লিখে বোঝাতে পারবো না ।

কিছু দিন পরে ছেলেটাকে মেয়েটার মা আসতে বলে ।

আসার পর যা তা বলে অপমান করে , গরিব ছোট লোক ,ছেচরা,তর বাবা কি আছে এয় সব কিছু ।

এক পর্যায়ে ছেলে টা মেয়ের মার পায়ে ধরে কান্না করত থাকে ,আর বলে আমাকে একটা সুযোগ দেন আমি অনেক টাকার মালিক হব পরে আপনার মেয়েকে বিয়ে করব ।

আর যদি না পারি তাহলে কোনো দাবি থাকবে না আপনার মেয়ের উপরে । ২ বছর সময় চাইছিল । অনেক কিছুর পরে একটা সুযোগ পায়ে কাজে নেমে পরেছিল , তখন প্রতি দিন তাদের অনেক কথা হতো ফোনে । ছেলে টা উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করছিল । মাঝে একদিন তার বাবা -বড় ভাই দের কাছে অনেক অপমানিত হতে হয় । তাতেও হাল ছাড়েননি । চলতে থাকে প্রায় ৩ মাস সামনে তাদের পরিক্ষা । হঠাৎ একদিন একটা ছোট বিষয় নিয়ে মেয়েটাকে বকাঝকা করে , আবার মাপ ও চাই । এমন অনেক ঝগড়া তাদের মাঝে হয়ে থাকে , ভালোবাসা বলে কথা ঝগড়া না থাকলে কি হয় । ঝগড়া করে করে, আবার একসাথে হয়ে যেতো । কিন্তু ঐ দিন আর কোনো Sorry টরির কাজে আসেনি ,এক পর্যায়ে মেয়েটা বলে আমার তো বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে, তুই আর ফোন দিছ না, বিরক্ত করিস না । অনেক কান্না করতে লাগলো ছেলেটা কিছু করার নাই মেয়ের মার সাথে ও যোগাযোগ করতে পারছে না ।

গেলো ৪ দিন তাদের ঝগড়া । তখন ছেলেটা মনে মনে ভাবছিল যে আমার সেটা আমার ঐ থাকবে।

দেই না তাকে মুক্ত করে ।

তখনও বিশাষ করতে পারে নি মেয়েটার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে । কিন্তু ছেলেটা ভেবে নিয়েছিল যেটা আমার সেটা আমার ঐ থাকবে। তখন থেকে আর জোর করে কথা বলার চেষ্টা করে না , তার পরেও মাঝে মধ্যে ফোন দিয়েন বিরক্ত করতো । আসলে মেয়েটার বিয়ে ঠিক হয় নি ,

অন্য রকম না ,

হে মেয়েটা বিয়ে ঠিক হয় নি । এটা ছিল ঠাট পার্সন নামক কোনো একটা মানুষের কাজ মেয়েটার বেস্ট ফ্রেন্ড , নাম: চম্পা। এক সময় দুজনের অনেক উপকার করতো এয় মেয়েটার সাথে পরিচয় ৩ মাস ধরে । ৩ মাসে অনেক উপকার করেছিল কিন্তু সম্পর্ক নষ্ট করাটাই ছিল মূল উদ্দেশ্য । মেয়েটাকে বলে ছিল ছেলে টা কে পরিক্ষা করতে তাও একটা বাজে কাজ করে । কিছু দিন পরে জানতে পারে ছেলে টা কিন্তু কিছু বলিনি , কারণ যে কিনা ২ দিনের সম্পর্কের জন্য ২ বছরের সম্পর্ক ভোলে যাই সে কত কি না করতে পারবে । ছেলেটা এক সময় কষ্ট পেত আজ আর পাই না । আর মেয়ে টা মনে হয় ভালো নেই ।

এটা ছিল আমার কাছের একটা বন্ধু জিবনে ঘটে যাওয়া ঘটনার । এটার বিচার আল্লাহ কাছেই দিলাম ওনি বিচার করবে ইনশাআল্লাহ।

এয় ভাবেই তৃতীয় বেকতি আপনার সম্পর্ক নষ্ট করতে আসবে । তাদের কে দেখলে চিনতে ও পারবেন না, যে তারা বেইমান , তারা আপনার ক্ষতি চাই । তাদের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন জীবনে ভালো থাকতে পারবে । আর কথা বাড়ালাম না । সবাই ভালো থাকবেন । আমার বন্ধু টার জন্য দুয়া রয়লো ।

আপনাদের জন্য দোয়া করি ।

ভোল করে থাকলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন ।